আজ শনিবার সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার চাপতির হাওরের ভেঙে যাওয়া বাঁধ পরিদর্শনে গিয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘যাদের ধান পেকে গেছে তারা কেটে ফেলুক। ধান নষ্ট হলে চালের দাম অবশ্যই বাড়বে। দাম বাড়লে কেউ তখন বলেন যে বন্যার কারণে নষ্ট হলো। ধানের দাম বাড়ল কেন- খাদ্যমন্ত্রী, কৃষিমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী জবাব দাও।’
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘হাওর থেকে প্রতি বছর ১২-১৪ লাখ টন ধান উৎপাদন হয়। হাওরের সব ফসল নষ্ট হলে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সরকারের জন্য কঠিন হবে।’
হাওরে ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘পিআইসি (প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি) করা হয়, এগুলোর মাঝে অনেক অনিয়ম আছে। আমি এগুলো গিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে বলব।’
তিনি বলেন, ‘বাঁধ ভেঙে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পুনর্বাসন করা হবে। আগামী মৌসুমে বিনামূল্যে বীজ, সার ও কৃষিসামগ্রী প্রদান করা হবে। বর্ষায় খাদ্যের অভাবে যাতে কেউ কষ্ট না করে সেজন্য ভিজিডির মাধ্যমে কৃষকদের খাদ্য বিতরণ করা হবে।’
সূত্রঃ দ্য ডেইলি স্টার