দেশব্যাপী চলছে সীমিত পরিসরে লকডাউন। সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান খোলা থাকায় গণপরিবহন বন্ধে দুর্ভোগে পড়েছেন অফিসগামী মানুষ। রাস্তায় ছিলো ব্যক্তিগত পরিবহনের চাপ।
দেশজুড়ে যখন করোনায় সংক্রমণ ও মৃত্যু বেড়েই চলেছে, তখন আবারও লকডাউনের পথে হাঁটলো সরকার। যদিও প্রথম দিনের সকালে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কের দৃশ্য দেখে সেটি বোঝার উপায় ছিলো না।
দেদারসে চলেছে ব্যক্তিগত গাড়ী, মোটরকসাইকেল, পণ্যবাহী যান আর রিকশা। অনেক জায়গাতেই তৈরি হয় তীব্র যানজট। তবে গণপরিবহন বন্ধ থাকায়, প্রয়োজনে বের হয়ে ভোগান্তিতে পড়েন অনেকে।
কিছুটা কমলেও সড়কপথে একেবারে বন্ধ হয়নি শহরছাড়া মানুষের ঢল। ভেঙে ভেঙে বিভিন্ন যানে বাড়তি ভাড়া দিয়েই গ্রামের পথ ধরেন অনেকে। যাত্রী চাপ কমেছে নদীপথে।
এদিকে সোমবার মন্ত্রিসভা বৈঠকে ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক লকডাউন কঠোরভাবে কার্যকরের সিদ্ধান্ত হয়। মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম জানান, জরুরি সেবায় নিয়োজিতরা ছাড়া কেউ বের হতে পারবে না। থাকছে না মুভমেন্টপাশ।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, পোশাক কারখানার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানানো হবে মঙ্গলবার।৭ তারিখের পর লকডাউন থাকবে কিনা সে সিদ্ধান্ত নির্ভর করছে পরিস্থিতির ওপর।
টুয়েন্টিফোর বাংলাদেশ নিউজ/এসকে