জনসন অ্যান্ড জনসন কোভিড ১৯ ভ্যাকসিন জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আবেদনের প্রেক্ষিতে এই অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওষুধ প্রশাসন ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল, সিএমসি পার্ট এবং রেগুলেটরি স্ট্যাটাস মূল্যায়ন করে আজ থেকে টিকাটি জরুরি ভিত্তিতে (ইমার্জেন্সি ইউজ অথোরাইজেশন) ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে। বাংলাদেশে এই টিকাটির স্থানীয় এজেন্ট হচ্ছে এমএনসি অ্যান্ড এইচ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়।
ওষুধ প্রশাসন বলছে, ১৮ বছর এবং তদূর্ধ্ব বয়সীদের জন্য জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকাটি ব্যবহারযোগ্য। সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী নির্ধারিত বয়সসীমার ব্যক্তিদের এই টিকাটি দেওয়া হবে।
এ নিয়ে ৬টি করোনা ভ্যাকসিন ব্যবহারে অনুমোদন দিলো বাংলাদেশ। এই ভ্যাকসিন ২ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সংরক্ষণ করতে হয়। যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বিভিন্ন দেশ এই ভ্যকসিন ব্যবহার করছে। তবে, নেদারল্যান্ড, ফিনল্যান্ড এবং নরওয়ে এই ভ্যাকসিনের ব্যবহার স্থগিত করেছে।
স্পুতনিক ডি এবং অক্সফোর্ডের ভ্যকসিন যে প্রযুক্তিতে তৈরি সেই একই প্রযুক্তিতে জনসনের ভ্যকসিনও তৈরি করা হচ্ছে। এর আগে, অ্যাস্ট্রাজেনেকা, স্পুতনিক ভি, সিনোফার্ম, সিনোভ্যাক, এবং ফাইজারের টিকার অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ।
টুয়েন্টিফোর বাংলাদেশ নিউজ/এসকে