উত্তর সিটি করর্পোরেশন এর আওতায় হাউজ বিল্ডিং ও আজমপুর এস এ পরিবহনের আশ পাশে ও উত্তরা পাবলিক কলেজের সামনে স্বরজমিনে গুরে দেখা যায় যে ট্রাক ষ্টান ও ব্যাটারী চালিত ইজি বাইক, মিনি গাড়ী হাইকোর্ট এর নিশিদ্ধো থাকার পরেও ব্যাটারী চালিত গাড়ি একম মহলের চাঁদাবাজির বলে প্রানিত হয়। যেমন হাউজ বিল্ডিং এর টি আই পান্নু সাহেব সাক্ষাতের পরে আমাদের কে বক্তব্য দিলেন যে, সর্ম্পন্ন ভাবে ব্যটারী চালিত গাড়ী গুলো রেল লাইন অতিক্রম করিবে না । এ ব্যপারে আমরা সব সময় নজর ধারী রাখছি। সংবাদিক অন্দ্ধুানে বেরিয়ে আসে চাাঁদাবাজির প্রামান পাওয়া যায় যেমনঃ জাহাঙ্গীর সুজন মুটো ফোনে ফোন করলে সে বিস্তারিত আমাদেও কে বলে দেয়। ইজি বাইকে হলো প্রতিমাসে ৩৬০০/- (তিন হাজার ছয়শত) টাকাগাড়ী প্রতি পরিশোধ করতে বাধ্য থাকিবে এবং মিনি গাড়ী প্রতি মাসে ১৪০০/- (এক হাজার চারশত ) টাকা দিতে বাধ্য থাকিবে এমন কি মিনি গাড়ী প্রথম লাইনে নামাতে হলে ( সততা একটি ইষ্টিকার নিতে হবে। যাহার মূল্য দিতে হবে ১৫০০/- ( এক হাজার পাঁচ শত ) টাকা এভাইে চাঁদাবাজি
চলছে এর সাথে জড়িত রয়েছে কিছু মোখোশ দারি নেতারা তাদের দাপটে জাহাঙ্গীর ও সুজন চাঁদাবাজি করিয়া যাচ্ছে। প্রতি সাপ্তাহে টাকা কালেকশন হয় ২ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা। অনুসদ্ধানে বিরিয়ে আসে আরো বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় ও অনলাইনে খরব প্রকাশ হয় এ সাথে জড়িত রয়েছে অসাধু কিছু পুলিশ প্রসাশন তারা কি আইনের ওর্দ্ধে কেহ? এই জাহাঙ্গীর ও সুজন দিন দিন আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ ও চাঁদাবজি করে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে । রয়েছে ট্রাক ষ্টানের টাকা কালেক শনের নামঃ কালাম,ইসমাইল, সেলিম, এই ভাবেই অনেকের নাম আছে যা অজানা রয়েছে এ ব্যপারে টি আই পান্নু সাহেব আমাদের কে জানায় আপনা যা স্বরোজমিনে পাবেন তাই তুলে ধরবেন দের কে দূরুত চিহ্নত করে আইন এর আওতায় এনে দূষ্টান্ত মূলক শাস্তি দেওয়া হকো তাহলে কমে যাবে এদেশে চাঁদাবাজি শান্তি পাবে দেশের মানুষ।