বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্তের সংখ্যা ২ কোটি ২০ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। আর মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৭৯ হাজারে। করোনার সার্বক্ষণিক তথ্য রাখা জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী,গতকাল বুধবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ২০ লাখ ৫৮ হাজার ৬৯৭ জনে। এদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৭ লাখ ৭৯ হাজার ৫৩৩ জনের। বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি যুক্তরাষ্ট্রে। বুধবার সকাল পর্যন্ত দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৫৪ লাখ ৮১ হাজার ৭৯৫ জন। মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার ৭৯৯ জনের। যুক্তরাষ্ট্রের পর করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ হচ্ছে ব্রাজিল। আক্রান্ত ও উভয় মৃত্যু-উভয় বিবেচনায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা লাতিন আমেরিকার দেশটিতে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৩৪ লাখ ৭ হাজার ৩৫৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ৯ হাজার ৮৮৮ জনের। মৃত্যু বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেশী মেক্সিকো তৃতীয় স্থানে থাকলেও আক্রান্ত বিবেচনায় দেশটির অবস্থান সাত নম্বরে। মেক্সিকোতে বুধবার সকাল পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৫ লাখ ৩১ হাজার ২৩৯ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৫৭ হাজার ৭৭৪ জনের। আক্রান্ত বিবেচনায় তৃতীয় স্থানে থাকা ভারত মৃত্যু বিবেচনায় রয়েছে চতুর্থ স্থানে। দেশটিতে এ পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ২৭ লাখ ২ হাজার ৭৪২ জন। আর মৃত্যু হয়েছে ৫১ হাজার ৭৯৭ জনের। গত বছরের ডিসেম্বরে চীন থেকে সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর বিশ্বব্যাপী এ পর্যন্ত ১৮৮টি দেশে ছড়িয়েছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। গত ১১ মার্চ করোনাভাইরাস সংকটকে মহামারি ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডবিøউএইচও)।
ভারতে করোনায় একদিনে মৃত্যু হাজার ছাড়িয়ে
ভোরের ডাক ডেস্ক: ভারতে মহামারি করোনাভাইরাসে একদিনে সংক্রমণ আবার ৬৪ হাজার পেরিয়েছে। সেসঙ্গে এক দিনে সুস্থও হয়েছেন ৬০ হাজারেরও বেশি। তবে প্রাণহানির সংখ্যাও প্রতিদিন বাড়ছে। ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু হয়েছে এক হাজারের বেশি মানুষের। ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের গতকাল বুধবার সকালে প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুসারে, আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৬৪ হাজার ৫৩১ জন নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে মোট করোনা আক্রান্ত হলেন ২৭ লাখ ৬৭ হাজার ২৭৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৯২ জনের। এ নিয়ে ভারতে মোট ৫২ হাজার ৮৮৯ জনের প্রাণ কাড়ল করোনাভাইরাস। ভারতে করোনায় আ্ক্রান্ত ও প্রাণহানিতে শীর্ষ রাজ্য মহারাষ্ট্র। এ রাজ্যে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ৬ লাখ ১৫ হাজার। মহারাষ্ট্রে মারা গেছেন ২০ হাজার ৬৮৭ জন। দ্বিতীয় স্থানে থাকা তামিলনাড়ুতে মোট প্রাণহানি ৬ হাজার ছাড়িয়েছে। এ রাজ্যে আক্রান্ত হয়েছে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ। দিল্লিতে প্রাণহানি ঘটেছে ৪ হাজার ২২৬ জনের। কর্নাটকেও মৃতের সংখ্যা ৪ হাজারের বেশি। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুসারে, আক্রান্তের সংখ্যা যেমন বাড়ছে, তেমনই সুস্থও হয়ে উঠছেন অনেকে। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৬০ হাজার ৯১ জন। এ নিয়ে মোট ২০ লাখ ৩৭ হাজার ৮৭০ জন করোনার কবল থেকে মুক্ত হয়েছেন। অর্থাৎ মোট আক্রান্তের ৭৩.৬৪ শতাংশ সুস্থ হয়েছেন। খবর এনডিটিভির।
করোনার মধ্যেই ভারতে সোয়াইন ফ্লুর হানা, আক্রান্ত ২৭২১, মৃত ৪৪
ভোরের ডাক ডেস্ক: করোনাভাইরাস মোকাবিলায় ঘাম ছুটছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের। এমন অবস্থার মধ্যেই এবার দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে সোয়াইন ফ্লু। ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়া টাইমস জানায়, ভারতে জুলাই পর্যন্ত এ বছর দুই হাজার ৭২১ জনের শরীরে সোয়াইন ফ্লু আক্রমণের ঘটনা সামনে এসেছে। এরই মধ্যে এই সোয়াইন ফ্লুর কারণে মারা গেছে ৪৪ জন। ভারতের ন্যাশনাল সেন্টার ফর ডিজিস কন্ট্রোলের (এনসিডিসি) তথ্যমতে, গত জুলাই মাসের ৩১ তারিখ পর্যন্ত ভারতে দুই হাজার ৭২১টি সোয়াইন ফ্লুর ঘটনা রেজিস্টার্ড হয়েছে। আর সোয়াইন ফ্লুতে মৃত্যু হয়েছে ৪৪ জনের। সোয়াইন ফ্লু সংক্রমণে প্রথমে থাকা ভারতের পাঁচ রাজ্য হলো কর্ণাটক, তেলেঙ্গানা, দিল্লি, তামিলনাড়ু ও উত্তরপ্রদেশ। যথাক্রমে সেখানে সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্তের সংখ্যা কর্ণাটকে ৪৫৮ জন, তেলেঙ্গানায় ৪৪৩, দিল্লিতে ৪১২, তামিলনাড়ুতে ২৫৩ ও উত্তরপ্রদেশে ২৫২ জন। জানা গেছে, সোয়াইন ফ্লু সর্দি-কাশির মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। জ্বর, কাশি, গলাব্যথা, গা-হাত-পা ব্যথা এবং শীত শীত ভাব উপসর্গে হানা দিচ্ছে সোয়াইন ফ্লু। যা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যাচ্ছে গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, পাঁচ বছরের নিচে ও বয়স্কদের ক্ষেত্রে এই রোগ ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে। এ পরিস্থিতিতে ভারতে সমস্ত নাগরিককেই অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বন করার পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। বিশেষ করে সোয়াইন ফ্লু এবং করোনার উপসর্গ যেহেতু অনেকটাই একই রকমের, তাই বিশেষভাবে সাবধানতা অবলম্বন করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। দেশটির স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সোয়াইন ফ্লু এবং করোনার উপসর্গ যেহেতু একই রকমের, তাই দুটি ক্ষেত্রেই পরীক্ষা প্রয়োজনীয়।
আগামী বছরের শুরুতেই করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে আসছে জার্মানি
ভোরের ডাক ডেস্ক: বিশ্বব্যাপী প্রায় আট লাখের মতো মানুষের জীবননাশকারী ও বিশ্বব্যাপী অর্থনীতিতে ধ্বংসাত্মক ক্ষতিকর মহামারি করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন আগামী বছরের শুরুতেই আসতে পারে বলে জানিয়েছেন জার্মানির ভ্যাকসিনেস রেগুলেটরের প্রধান ক্লাউস সিচুটেক। পল এহরলিচ ইনস্টিটিউটের প্রধান ক্লাউস সিচুটেক দেশটির এক পত্রিকাকে জানান, করোনার ভ্যাকসিনের প্রথম এবং দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষার তথ্য থেকে দেখা গেছে যে কিছু ভ্যাকসিন করোনভাইরাসটির বিরুদ্ধে প্রতিরোধের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। ‘তৃতীয় পর্যায়ের পরীক্ষার তথ্যগুলি যদি দেখায় যে ভ্যাকসিনগুলি কার্যকর এবং নিরাপদ, তবে প্রথম ভ্যাকসিন বছরের শুরুর দিকে অনুমোদিত হতে পারে, তবে সেক্ষেত্রে কিছু শর্ত যুক্ত থাকবে।’ ওষুধ প্রস্তুতকারিদের আশ্বাসের ভিত্তিতে ক্লাউস সিচুটেক বলেন, টিকা সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত অগ্রাধিকার নীতি অনুসারে জার্মানির লোকদের জন্য প্রথম টিকা পাওয়া যাবে। বিশ্বজুড়ে অর্ধ ডজনেরও বেশি ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান হাজার হাজার অংশগ্রহণকারী উপর করোনা প্রতিষেধকের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল পরিচালনা করছে। বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান তাদের কোভিড -১৯ ভ্যাকসিনগুলি কার্যকর ও নিরাপদ কি না তা এই বছরের শেষের দিকে জানতে পারবে। জার্মানিতে সা¤প্রতিক সপ্তাহগুলিতে করোনা সংক্রমণের সংখ্যা বেড়েছে এবং গতকাল বুধবার সংক্রামক রোগগুলির জন্য রবার্ট কোচ ইনস্টিটিউট (আরকেআই) থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী আক্রান্তের সংখ্যা ১,৫১০ থেকে বেড়ে ২,২৬,৯১৪ জন হয়েছে।
বিনামূল্যে ভ্যাকসিন পাবে আড়াই কোটি অস্ট্রেলীয়
ভোরের ডাক ডেস্ক: অস্ট্রেলিয়ায় অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনের ট্রায়াল সফল হলে আড়াই কোটি নাগরিকের সবাইকে বিনামূল্যে তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন। গতকাল বুধবার সিডনিতে ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি অ্যাস্ট্রাজেনেকা পরিদর্শনকালে মরিসন আরো বলেন, অস্ট্রেলিয়া এরই মধ্যে এই ভ্যাকসিন উৎপাদনের জন্য চুক্তি করেছে। বিবিসি বলছে, সফলতার দ্বারপ্রান্তে থাকা বিশ্বের পাঁচটি করোনা ভ্যাকসিনের একটি অক্সফোর্ড ও অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন। সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হসপিটালের জ্যেষ্ঠ পরামর্শক পল টমবির নেতৃত্বে তৈরি এক গবেষণা প্রতিবেদন বলছে, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও এশিয়ার কিছু অংশে করোনার পরিবর্তিত রূপে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও মৃত্যুহার কমেছে। পরিসংখ্যান বলছে, শেষ ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বজুড়ে ছয় হাজার ৩২৪ জনের মৃত্যুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে সাত লাখ ৮৪ হাজার ছাড়িয়েছে। এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছে দুই কোটি ২৩ লাখ ছয় হাজার ৫৩৮ জন। সুস্থ হতে পেরেছে দেড় কোটির বেশি মানুষ। অস্ট্রেলিয়ায় এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ২৩ হাজার ৯৮৯ জন। এদের মধ্যে ১৪ হাজার ৯২৯ জন সুস্থ হয়েছে। আর মারা গেছে ৪৫০ জন। মহামারি করোনায় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দিক দিয়ে যেসব দেশ এগিয়ে, অস্ট্রেলিয়া তাদের মধ্যে অন্যতম।
উচ্চ মূল্যে বিক্রি হবে না করোনার চীনা ভ্যাকসিন
ভোরের ডাক ডেস্ক: চীনের ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল গ্রæপ সিনোফার্মের উদ্ভাবিত করোনাভাইরাসের সম্ভাব্য ভ্যাকসিনটি উচ্চ মূল্যে বিক্রি হবে না। কোম্পানিটির চেয়ারম্যান লিউ জিংজেনকে উদ্ধৃত করে দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ভ্যাকসিনটির দুই ডোজের দাম এক হাজার ইয়েনের বেশি হবে না। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়াবে ১২ হাজার টাকার কিছু বেশি। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। সিনোফার্ম বলছে তাদের পরীক্ষামূলক ভ্যাকসিনটি এই বছরের শেষ নাগাদ জনগণের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া যাবে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভ্যাকসিনটির কার্যকারিতা ও নিরাপত্তা নিয়ে চূড়ান্ত ধাপের পরীক্ষা শুরু হয়েছে। এই পরীক্ষায় সফলতা পেলেই নিয়ন্ত্রকদের অনুমোদন পাবে ভ্যাকসিনটি। সিনোফার্মের চেয়ারম্যান লিউ জিংজেন দৈনিক পত্রিকা গুয়াংমিংকে বলেন, ‘এর দাম খুব বেশি হবে না। একটি ডোজের দাম হবে মাত্র কয়েকশ’ ইয়েন আর দুই ডোজের দাম হবে এক হাজার ইয়েনেরও কম।’ করোনাভাইরাসের কার্যকর ও নিরাপদ ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন দেশের সরকার এবং ওষুধ প্রস্তুতকারকেরা। দুইশ’রও বেশি সম্ভাব্য ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। এরমধ্যে অন্তত ২০টি রয়েছে মানুষের ওপর পরীক্ষার পর্যায়ে। মার্কিন প্রস্তুতকারক মডার্না জানিয়েছে, তাদের উদ্ভাবিত সম্ভাব্য ভ্যাকসিনটির প্রতি ডোজের মূল্য পড়বে ৩২ থেকে ৩৭ মার্কিন ডলার।
বছরের শেষদিকে বাজারে আসবে চীনের করোনা ভ্যাকসিন
ভোরের ডাক ডেস্ক: চলতি বছরের শেষদিকে চীনের তৈরি করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন বাজারে পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন দেশটির রাষ্ট্রীয় ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি সিনোফার্মের চেয়ারম্যান লিউ জিংজেন। চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সংবাদপত্রকে তিনি এমনটি বলেন। চীনের সিনোফার্ম কোম্পানির চেয়ারম্যান লিউ জিংজেন চিনা কমিউনিস্ট পার্টির সংবাদপত্রকে বলেছেন, ‘এই ভ্যাকসিনটি কম দাম হবে । ২৮ দিনের ব্যবধানে ভ্যাকসিনের দু’টি ডোজ দেওয়া হবে।’’ লিউ জিংজেন আরো বলেন, ‘করোনার প্রতিষেধক তৈরি হয়ে গেলে প্রথমেই দেশের বড় শহরগুলির শিক্ষার্থী ও শ্রমিকদের দেওয়া দরকার। আমাদের দেশের ১৪০ কোটি মানুষের সবাইকেই এটি গ্রহণ করতে হবে না। চীনের সরকারি সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, নোভেল করোনা ভাইরাস নিয়ে এখনও চরম উদ্বেগে চীনা প্রশাসন। ইতোমধ্যেই সে দেশের গবেষক ও প্রশাসনের একাধিক শীর্ষকর্তাকে ভ্যাকসিনের ডোজ দেওয়া হয়েছে। এপি।
সূত্রঃ ভোরের ডাক